The final nail in the coffin of the corpse of the Hindus in Bangladesh is knocking by Sheikh Hasina.
The final nail in the coffin of the corpse of the Hindus in Bangladesh is knocking by Sheikh Hasina.
PDF: HinduLawFinal
আইন কমিশনের চুরান্ত মতামতের ভিত্তিতে বাস্তবায়নের পথে:
১। হিন্দু বিবাহ-বিচ্ছেদ আইন।
২। হিন্দুদের বহুবিবাহ আইন।
৩। হিন্দু উত্তরাধিকার আইন।
স্মরণকালের সর্বাধিক হিন্দু নির্যাতন, হিন্দু নাবালিকা মেয়েদের জোর পূর্বক অপহরণ ও ধর্মান্তর আর সম্পদ দখলের অরাজকতায় যখন হিন্দুরা দিশেহারা,ঠিক তখনই বাংলাদেশে হিন্দু দালালদের কিছু সুবিধা দিয়ে সমগ্র হিন্দু সম্প্রদায়কে ধ্বংসের বৃহৎ ষড়যন্ত্রের পথে এগুচ্ছে হিন্দুদের বন্ধুপ্রতীম রাজনৈতিক দল এই লীগ সরকার।
হিন্দু ধ্বংসের জন্য তাদের উত্তরসূরীরা রেখে গেছেন শত্রু(অর্পিত) সম্পত্তি আইন, শেখ হাসিনা করলো দেবোত্তর সম্পত্তি অধিগ্রহণ আইন এবং ক তফশিলে বর্ণিত হিন্দুদের অর্পিত সম্পত্তি বিক্রয় ও বরাদ্দের কার্যক্রম সংক্রন্ত নীতিমালা।
পরবর্তীতে ঐসব কালো আইনের মাধ্যমে হিন্দুদের লাশের কফিনে শেষ পেরেকটি ঠুকতে যাচ্ছেন শেখ হাসিনা তথা লীগ সরকার।
সহযোগিতায়:
খ্রিষ্টানদের অর্থায়নে পরিচালিত মানুষের জন্য ফাউন্ডেশন।
পূজা উদযাপন পরিষদ ও হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের কতিপয় নেতা ও তাদের মহিলা শাখা সহ লীগের আরও কিছু পা চাটা হিন্দু দালাল।
এসব দালালেরা গত ৪০ বৎসর ধরে হিন্দুদের প্রতিনিধিত্ব করে সুবিধা নিয়ে যাচ্ছে, অথচ হিন্দুদের চাওয়া সংখ্যালঘু সুরক্ষা আইন, সংখ্যালঘু মন্ত্রণালয়, দূর্গাপূজার ছুটি এসবের একটিও দাবী আদায় করার চেষ্ঠা টুকুও করেনি।
আমাদের পূর্বপুরুষদের ভূল ও নিরবতার খেসারত আমরা দিচ্ছি।
আমার আপনার ভূল ও নিরবতার খেসারত আমাদের পরবর্তী প্রজন্মকে যেন দিতে না হয়...
তাই সকল সংগঠনকে অনুরোধ একযোগে এবার মাঠে নামুন। মানববন্ধন সংবাদ সম্মেলন নয়, কঠোর কোন কর্মসূচীর জন্য প্রস্তুতি নিন।
~~~~~~~~~~~~~
হিন্দু আইনের সংস্কার প্রস্তাবকারীদের পরিচয়ঃ
আরমা দত্ত মুসলিম বিয়ে করে মুসলিম , দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য খৃষ্টান মহিলা বিয়ে করে খৃষ্টান, নীনা গোস্বামী ও রীনা দত্ত খৃষ্টান এনজিও-র বেতন ভুক্ত কর্মচারী, শাহীন আনাম মুসলমান এবং খৃষ্টান এনজিও-র বেতন ভুক্ত কর্মচারী, ছায়া ভট্টাচার্য ও সুপ্রিয়া ভট্টাচার্য হি বৌ খৃষ্টান ঐক্য পরিষদ থেকে সুবিধাভোগী, অমিতা দে এনজিও ব্যবসায়ী, সুভাষ ঘোষ নামটি কখনো শুনিনি। স্বপন ভট্টাচার্য এমপি, আওয়ামী লীগের নেতা; কোন হিন্দু প্রতিনিধি নন, হিন্দুদের অধিকার বিষয়ে তার কোন ভুমিকা নেই। নিম ভৌমিক হিবৌ খৃষ্টান ঐক পরিষদের সুবিধাবাদী নেতা; হিন্দু নেতা না। চাটুকারিতা করে কিভাবে সুবিধা নেওয়া যায়, সারাক্ষণ সেই চিন্তা। নেপালে রাষ্ট্রদূত থাকতে শুধু হিন্দুদের মুখ পোড়াননি, দেশেরও মুখ পুড়িয়েছেন। ইনারা কেউই হিন্দু আইন বিশেষজ্ঞ নন; হিন্দু সমাজসেবক বা হিন্দু সমাজের নেতৃত্বদানকারী কোন প্রতিনিধি নন। তাদের বক্তব্য প্রস্তাব হিন্দু সমাজ মানে না।
তারা নারীদের ঠিকানা দিতে চান; কোন অসুবিধা নাই। তারা প্রত্যেকেই কোটি কোটি টাকার মালিক। এই বৃষ্টি কাদার দিনে ঢাকা শহরে লক্ষাধিক নারী শিশু কাক ভেজা ভিজছে, একটু মাথা গোজার ঠাই নেই। তাদের বেতন ভাতা আয় রোজগার দিয়ে আশ্রয়ন প্রকল্প করে ঠিকানাহীন নারীদের ঠিকানা করে দিক। আমরা সাধুবাদ জানাবো। হিন্দু মেয়েদের ঠিকানা তার স্বামী। দায় দায়িত্ব পিতার, স্বামীর, পুত্রের। আপনাদেরকে কেউ দ্বায়িত্ব নিতে বলেনি, আপনারা বাধ্যও নন।
সমস্ত চক্রান্ত খৃষ্টানদের। তাদের ধর্মীয় কাজই হলো বিভেদ নীতি। অতএব সাবধান।
![]() |
দালাল চক্র |