Gyanvapi Masjid Survey | Warrior
জ্ঞানব্যাপী মসজিদ Google এ সার্চ করলেই যে ছবি গুলো দেখতে পাবেন, তাতে স্পষ্ট সেটা মন্দির ভেঙেই নির্মাণ করা হয়েছিলো আব্রাহামিক আক্রমণকারী দের দ্বারা। সেই মসজিদ এর এক পাশের দেয়াল বলে দেয় সেই সত্যতা।
এখন কাশি বিশ্বনাথ মন্দির বলে যেটাকে চিনি আমরা সেটা আসলে 2000 সাল পুরোনো মন্দিরটি নয়। পুরোনো মন্দিরটি ভারত সম্রাট বিক্রমাদিত্য এর আমলে নির্মিত। 1742 তে মারাঠা বীর মালহাররাও হলকার জ্ঞানব্যাপী মসজিদ টি ভেঙে মন্দির পুননির্মাণ এর চেষ্টা করেন। তবে তিনি ব্যর্থ হন সেই সময়ের লখনউ এর সুলতান এর জন্য। তার পরে মসজিদ এর কিছুটা দূরে বর্তমান বিশ্বনাথ মন্দিরটি বানানো হয় 1780 আহলয়াবাই হলকার (মালহাররাও হলকার এর পুত্রবধূ) এর উদ্যোগেই। তিনি আরও অনেক মন্দির পুনঃনির্মান করেন, যা মুসলিম আক্রমণকারী দ্বারা ধ্বংস হয়েছিল।
1835 এ মহারাজা রঞ্জিত সিং পাঞ্জাবের রাজা 1 টন (1000kg) সোনা দান করেন বিশ্বনাথ মন্দিরের চূড়া নির্মাণের জন্য। 1841 রঘুজি ভোসলে মন্দিরের জন্য রুপা দান করেন। মন্দির নির্মাণে ভারতের প্রতিটা অংশের মানুষ প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ ভাবে অংশ নেন। 2021 এ আসা যাক। বারাণসী কোর্ট এর নির্দেশে ASI তদন্ত করবে মসজিদ।
Places of warship act 1991 এ বলা হয় 1947 থেকে যেটা মন্দির আছে , যেটা মসজিদ , চার্চ আছে তা তাই থাকবে কোনো পরিবর্তন বা আইনি মামলা করা যাবে না। তবে এই act এ রাম জন্মভূমি মামলা টাকে নির্দিষ্ট করা আইনের আওতাধীন করা হয়নি। 2000 সাল পুরোনো কাশি বিশ্বনাথ মন্দিরটির ফিরে পেতে 1991 এর warship act এ কিছু amendment করতে হবে নইলে এই পুরো act টাই remove বা অকার্যকর হবে এবং এরপরে আমরা 2000 সাল পুরোনো মন্দিরটির পুনঃনির্মান এর কাজ শুরু করতে পারবো।
এর আগে 2019 সালে সুনীল রস্তোগি সিভিল জজ আদালতে জ্যোতির্লিঙ্গ ভগবান বিশ্বেশ্বরের তুফ থেকে একটি আবেদন দাখিল করেছিলেন। ওই আবেদনে তিনি ভারতীয় পুরাতত্ত্ব বিভাগ দিয়ে জ্ঞানব্যাপী মসজিদ চত্বরে গবেষণা করানোর দাবি জানিয়েছিলেন। এছাড়াও আরও এক আবেদনকারী হরিহর পাণ্ডে ও ASI দ্বারা গবেষণা করার দাবি জানিয়েছিলেন। মিডিয়া রিপোর্ট অনুযায়ী, হরিহর আদালতের রায়কে ঐতিহাসিক আখ্যা দিয়ে বলেছেন যে, আমরা এরজন্য অনেক লড়াই লড়েছি। এবার এই রায়ের ফল্র জ্ঞানব্যাপী মসজিদ হটানোর রাস্তা পরিস্কার হবে।
বর্তমানে 2022 সাল, নন্দী জীর অপেক্ষা ও তপস্যার অবসান হতে চলেছে। জ্ঞানব্যাপী মসজিদের কুয়োর ভিতরে ঐতিহাসিক শিবলিঙ্গের সন্ধান পাওয়া গেছে। আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়াকে কাশী বিশ্বনাথের মন্দির সার্ভে করার আদেশ দিল বারাণসী কোর্ট, এই মন্দির ভেঙেই আওরাঙ্গজেব জ্ঞ্যানব্যাপী মসজিদ বানিয়েছিল! 5 সদস্যের দলে আছে দুই Muslim সদস্যও।
A search on Google for a knowledge-rich mosque reveals that the temple was demolished and rebuilt by Abrahamic invaders. The wall on one side of the mosque tells the truth. What we now know as Kashi Bishwanath Temple is not actually a 2000 year old temple. The old temple was built during the reign of Emperor Vikramaditya of India. In 1742, the Maratha hero Malhars also tried to rebuild the temple by demolishing the Halakar-wise mosque. But he failed for the then Sultan of Lucknow. The present Bishwanath temple, a short distance from the mosque, was built on the initiative of 1780 Ahlyabai Holkar (daughter-in-law of Malharrao Holkar). He rebuilt many more temples, which were destroyed by Muslim invaders. In 1835, Maharaja Ranjit Singh, the king of Punjab, donated 1 ton (1000kg) of gold for the construction of the pinnacle of Bishwanath temple. 1841 Raghuji donates silver to Vosle temple. People from every part of India participated directly and indirectly in the construction of the temple. Let's come to 2021. The mosque will be investigated by ASI on the direction of Varanasi court. The Places of Warship Act 1991 states that from 1947 onwards there will be temples, mosques and churches but no change or legal action will be taken. However, the Ram Janmabhoomi case was not covered under the law specified in this act. To get back the 2000 year old Kashi Bishwanath temple some amendments have to be made in the warship act of 1991 otherwise this whole act will be removed or invalid and then we can start the work of rebuilding the 2000 year old temple. Earlier in 2019, Sunil Rastogi had filed an application in the Civil Judge's Court from Jyotirlinga Bhagwan Bisweswar's Tuf. In the petition, he demanded that the Indian Archaeological Department conduct research on the premises of the knowledge-rich mosque. Another petitioner also demanded to be investigated by Harihar Pandey and ASI. According to media reports, Harihar called the court's verdict "historic" and said "we have fought a lot for it." This time, the result of this verdict will clear the way for the removal of knowledge-wide mosques. At present, by the year 2022, Nandi Ji's waiting and austerities are coming to an end. Historical Shivlings have been found inside the wells of the Enlightenment Mosque. Varanasi court orders Archaeological Survey of India to survey Kashi Bishwanath temple. There are also two Muslim members in the 5 member team.